গত ২ দিন আগে বাহরাইন রাজনীতি মানামা যে ঘটে যাওয়া বিদেশের মাটিতে এ ধরণের ন্যক্কার জনক ঘটনা দেশের ভাবমূর্তি ও সরকারের সুনাম ক্ষুণ্ন করল। বাংলাদেশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কাছে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা কে অবগত করা হয়েছিল। এই ধরণের ঘটনা কিছু দেশের এলাকা বিশেষ করে নবীনগর বিএনপি জামায়াত অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী যুবলীগ অঘোষিত অনুমোদন হীন কমিটি সভাপতি মুজিবুর রহমান আশ্রয় ও একেই এলাকার ভিসার দালাল , হুন্ডি ব্যবসায়ী বাংলাদেশ আওয়ামী আওয়ামী লীগের একাংশ সভাপতি শাহজালাল , ব্রাহ্মনবাড়িয়ার বিএনপি জামায়াত জোট ইন্জিনিয়ার আলম, দেবিদ্ধার শরীফুল ইসলাম , বিএনপি সভাপতি রবিউল হাসান আশ্রয় পরামর্শ গত ২ দিন আগে বাহরাইন এর ইতিহাস এই এ ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে নাই। এমনি শুধুমাত্র বাহরাইন না মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কসবা, মুরাদনগর, ব্রাহ্মণপাড়া, সিলেট কিছু এলাকা চট্টগ্রাম রাউজান, ফেনী একটা গোষ্ঠী আছে তারা সব রাজনৈতিক দলের নেতৃ দিয়ে থাকেন। যা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ দূতাবাস অবগত। গত ২ দিন আগের ঘটনাতেই এমনিতে বাহরাইন সহ মধ্যপ্রাচ্যের সব দেশের ভিসা বন্ধ এবং এই ঘটনা বাহরাইন স্থানীয় নিউজ পেপার বাঙালি দের আর ভিসা ও রাজধানীর বাইরে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় আবদ্ধ করে রাখার সুপারিশ করা হয়েছে ( সূত্র: Gulf Newspaper) এই ঘটনা বাহরাইন স্থানীয় টিভি চ্যানেল খুব ভালো ভাবে খারাপ করে তুলে ধরা হয়েছে। এমনিতে বাহরাইন প্রায় ৮০-৯০ হাজার প্রবাসী বেকার এখন। তারপর এখন পর্যন্ত ৩ জন এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে ধরপাকড় চলছে। তারমধ্যে যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত না তাদেরকে বিভিন্ন রুমে অভিযান চালিয়ে আটক করছেন। এই নিয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিন। কিন্তু বাহরাইন দূতাবাস সম্পূর্ণ অযোগ্যতা পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন গত ১০ বছর।
গত ১০ বছরে ভিসা , অসামাজিক কার্যকলাপ, টাকা লেনদেন , রাজনীতি সহিংসতা ৪৫ বার উপর হয়েছে । আর ছোট খাঁটো সব মিলিয়ে ৬০ এর কাছাকাছি। বাংলাদেশ দূতাবাস অনেক সময় কালো তালিকাভুক্ত করেন। আর এসব ঘটনা ঘটছে উপরোক্ত এলাকার আধিপত্য ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি কারণে। বাংলাদেশ দূতাবাস জানে এসব কারা কোন এলাকার। আর স্থানীয় সাংবাদিকদের কি কোন দায়বদ্ধতা নেই। শুধুমাত্র রাজনৈতিক আর দূতাবাসের নিউজ করাই সাংবাদিকদের কাজ? এসব ঘটনা তো এখন না অনেক আগে থেকে হয়ে আসছে আমি যখন আজকের সূর্যোদয় সাংবাদিক ছিলাম আমি প্রতিনিয়ত এসব কার্যক্রম তুলে ধরেছি এবং অনেক বার একটা গোষ্ঠী কাছে নাজেহাল হতে হয়েছিল সর্বশেষ হয়েছিলাম বাংলাদেশ সোসাইটি তৎকালীন সভাপতি আবু সাইদ গ্রুপের কাছে যে এলাকার একটা ঘটনা ঘটেছিল সে ঘটনার জন্য আজকের সূর্যোদয় প্রতিবেদন আসে তার জন্য তৎকালীন বাংলাদেশ সোসাইটি সামনে আমাকে নাজেহাল পড়তে হয় তখন অবশ্য আওয়ামী লীগের পরিবারের কেউ না আসলে ও রবিউল হাসান ভাই এগিয়ে এসেছিলেন। সাংবাদিকদের পেশা এটা কে বলা হয় দায়িত্ব ক্ষেত্রে”” One Man Army”” । আর এসব কারণে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ঘটনার জন্য স্থানীয় ভারতীয়, পাকিস্তানের সহ তারা আমাদের শ্রম বাজার দখল করছে। ভিডিও ফুটেজ শেয়ার করলাম। এটা আমাদের সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া খুব দরকার ছিল। সরকার শ্রম বাজার এর সর্বাধিক চেষ্টা করছে কিন্তু কতিপয় বাংলাদেশের অসভ্য ও বর্বরতার শিকার পুরো ৯৯% বাংলাদেশী। কিছু দিন এক ইমাম কে খুন করল মোয়াজ্জেম তার আগে আরো অনেক খুন করেছেন। তাদের কার্যকলাপ যারা দুবাই ভিসা, বাহরাইন,কুয়েত, ওমান, কাতার সহ সৌদিআরব সব জায়গায় সুযোগ নিচ্ছেন ভারত, বার্মা, শ্রীলঙ্কা ফিলিপাইন, পাকিস্তান।
আমাদের দুর্ভাগ্য আমাদের দূতাবাস/ হাইকমিশন/ কুটনৈতিক মিশন গুলো তে বেশীরভাগই অযোগ্য রাষ্ট্রদূত/ হাইকমিশনার নিয়োগ দেন। তাদের ক্ষমতা রাজনীতি। আর অনিয়ম দুর্নীতি দেখার কেউ নাই। বাংলাদেশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী মন্রালয় উচিত একটা দূর্নীতি ও জবাবদিহিতা সেল গঠন করা। এবং এই সেল সরাসরি রিপোর্ট করা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে। এই প্রতিবেদন টা আমাদের সরকারের তথ্য উপাত্ত ভিত্তিতে জানা খুব জরুরী। এবং ১ কোটি ৪০ লাখ প্রবাসীদের জন্য আজ এই জনস্বার্থে এই রিপোর্ট প্রকাশিত খুব দ্রুত উপস্থাপন ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ এর জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান সরকার কি না করছে প্রবাসীদের জন্য কিন্তু এসব সব শেষ করে দিবে এসব কিছুই স্বাধীনতা বিরোধী ও সরকারের ভেতর অনুপ্রবেশকারীদের জন্য ধ্বংস হয়ে যাবে এসব সফলতা।
এম রতন, সাংবাদিক আন্তর্জাতিক
